Tuesday, June 18, 2013

ইরান VS ইসরাইল

      ইরান VS ইসরাইল
By MD. Tanvir Hasan Imran

                                     Iranian Police Special Forces

 আরব-ইসরাইল যুদ্ধ আর কখনোই হবে না। কারণ আরব দেশগুলো এখন ইসরাইলের তল্পীবাহক। আগামীতে সম্ভাব্য যুদ্ধ হবে ইরান-ইসরাইল অথবা আরব-ইরানের মধ্যে। বর্তমান পরিস্থিতি সেদিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে।






 ‘কুরআনের শিক্ষার অভাব মুসলমানদের মধ্যে বিভেদের প্রধান কারণ’

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা হযরত আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী মুসলমানদের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের শত্রুতা ও ষড়যন্ত্রের কথা উল্লেখ করে মুসলিম উম্মাহকে নিজেদের অভ্যন্তরীণ শক্তি-সামর্থ্য বাড়ানোর আহবান জানিয়েছেন। ৩০তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী কুরআন বিশেষজ্ঞ, ক্বারি ও হাফেজদের এক সমাবেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা এ আহবান জানিয়েছেন।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা হযরত আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী পাশ্চাত্যের মোকাবেলায় বিশ্বের মুসলমানদের মধ্যে ঐক্যের আহবান জানিয়ে বলেছেন, বর্তমানে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্যের আহবানই হচ্ছে ঐশি আহবান। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মুসলমানদের মধ্যকার জাতিগত ও মাজহাবগত বিভেদ বা অনৈক্য মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে বড় বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ এতে করে মুসলমানরা রক্তক্ষয়ী সংঘাতে লিপ্ত হয়ে পড়ছে। আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের অনেক মুসলিম দেশে উগ্র গোষ্ঠীগুলোর গোঁড়ামি ও অসহিষ্ণুতার কারণে রক্তপাতের মত ঘটনা ঘটছে।

আল কায়দার অনুসারী সন্ত্রাসী ও উগ্র সালাফি গোষ্ঠী ধর্মের কথা বলে সহিংসতা চালাচ্ছে। অথচ ইসলাম ধর্ম রহমত, ভালোবাসা, শান্তি ও বন্ধুত্বের ধর্ম। বর্তমানে মুসলমানদের মধ্যে বিরাজমান বিভেদের কারণ একদিকে কুরআনের সঠিক শিক্ষা থেকে মুসলমানদের দূরে থাকা অন্যদিকে শত্রুদের গভীর ষড়যন্ত্র। মুসলমানরা যদি কুরআনের শিক্ষা উপলব্ধি করতে পারে তাহলে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা যেমনটি বলেছেন, মুসলমানরা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হবে না।

একজন ব্যক্তি যদি নিজেকে মুসলমান ও বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর অনুসারী বলে দাবি করে তাহলে কিভাবে সম্ভব তার হাত অপর মুসলমান ভায়ের রক্তে রঞ্জিত হতে পারে? এ ধরনের অমানবিক কর্মকাণ্ড বা ভ্রাতৃহত্যার ঘটনা বড় ধরনের মূর্খতার পরিচায়ক যা কিনা বহু বছর ধরে মুসলমানদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক ও মাজহাবগত বিভেদ সৃষ্টির জন্য সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলোর ষড়যন্ত্রের ফসল। এ অবস্থায় মুর্খতাবশত অমানবিক আচরণ করে মুসলমানদের কোনো লক্ষ্য অর্জিত হবে না বরং তা শত্রুদের স্বার্থের অনুকূলে যাবে।

বর্তমান বিশ্ব বৃহত শক্তিগুলোর নোংরা রাজনীতি এবং পুঁজিবাদী ব্যবস্থার নিষ্পেষণে তিক্ত-বিরক্ত হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় মানুষ কুরআনের নির্দেশনা, ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা ও মর্যাদা বা আত্ম সম্মান বোধের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে। আর এ বিষয়টি বুঝতে পেরে ইসলামের শত্রুরা ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষ ছড়িয়ে এবং মুসলমানদের মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টিসহ বিভিন্ন উপায়ে মুসলমানদের ক্ষতি করার চেষ্টা চালাচ্ছে।

এ পরিস্থিতিতে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা হযরত আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী মুসলমানদের অভ্যন্তরীণ শক্তি-সামর্থ্য বাড়ানোর আহবান জানিয়েছেন যা কিনা ঐক্যের মাধ্যমেই সম্ভব। মুসলিম দেশগুলোর মধ্যকার অন্তর্দ্বন্দ্ব ও বিভেদ এমনকি অভ্যন্তরীণ সংঘাত ও রক্তপাতের ফলে ইসলামের শত্রুরা বিশেষ করে ইসরাইল খুব সহজেই তার আগ্রাসী লক্ষ্য বাস্তবায়নের সুযোগ পাচ্ছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, বর্তমান সময়টা মুসলমান ও মুসলিম দেশগুলোর সরকারের জন্য বড় পরীক্ষা এবং মুসলিম জাতিগুলোর উচিত পুরোপুরি সতর্ক থাকা।





 ইসরাইল থেকে সামরিক সরঞ্জাম আমদানির খবর অস্বীকার করল পাকিস্তান
-----------------------------------------------------------------------------------
ইহুদিবাদী ইসরাইলের কাছ থেকে গত পাঁচ বছর ধরে নিরাপত্তা ও সামরিক সরঞ্জাম আমদানি করার খবর অস্বীকার করেছে পাকিস্তান।

ব্রিটিশ সরকারের একটি প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ইহুদিবাদী ইসরাইলের দৈনিক হারেতজ সম্প্রতি ওই খবর দিয়েছিল।

পাকিস্তান এবং চারটি আরব দেশ ইহুদিবাদী ইসরাইলের কাছ থেকে ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত নিরাপত্তা ও সামরিক সরঞ্জাম আমদানি করেছে বলে দাবি করে দৈনিকটি।

খবরটিতে দাবি করা হয়, ইহুদিবাদী ইসরাইলের কাছ থেকে নিরাপত্তা ও সামরিক সরঞ্জাম আমদানিকারক অন্য দেশগুলো হচ্ছে মিশর, আলজেরিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মরক্কো।

ব্রিটিশ সরকারের ডিপার্টমেন্ট ফর বিজনেস, ইনোভেশন অ্যান্ড স্কিলসের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এ খবর দেয় ইসরাইলি দৈনিকটি। ব্রিটিশ সরকারের এ বিভাগ ব্রিটিশ যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে নির্মিত নিরাপত্তা ও সামরিক পণ্য রফতানির বিষয়টি তদারকি করে এবং নিয়মিত এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

এ খবরে দাবি করা হয়, ইসরাইল ২০১১ সালে রাডার এবং ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ার সংক্রান্ত ব্যবস্থা, জঙ্গি বিমানের যন্ত্রাংশ ও বিমানের ইঞ্জিনসহ নানা সামরিক পণ্য পাকিস্তানে রফতানির জন্য ব্রিটিশ যন্ত্রাংশ আমদানির অনুমোদন চেয়েছিলো।

তবে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আন্তঃবাহিনী গণ-সংযোগ বিভাগ (আইএসপিআর) ইসরাইলের কাছ থেকে সামরিক ও নিরাপত্তা সরঞ্জাম আমদানির খবর পরিষ্কার ভাষায় অস্বীকার করেছে। আইএসপিআর’এর এক মুখপাত্র বলেছেন, এ খবর মিথ্যা তথ্যে ভরা এবং বিভ্রান্তিমূলক।

 iran can hack missiles??
The commander of Iran’s Khatam al-Anbiya Air Defense Base says the Iranian Army has achieved the capability to intercept and deflect enemy missiles away from their targets.
"Any missile will be destroyed or re-routed before reaching Iran, and will hit a target of our choosing," Fars news agency quoted Brigadier General Farzad Esmaeili as saying on Monday.
These systems will carry out their tasks whenever a threat is posed, Esmaeili added.
In recent years, Iran has made major breakthroughs in its defense sector and attainedself-sufficiency in important military equipment and systems.
Commenting on a bid by members of the [Persian] Gulf Cooperation Council along with the US to deploy a missile system in the Persian Gulf, the Iranian commander said the countries resorting to such means certainly perceive a weakness in their defenses.
In March, US Secretary of State Hillary Clinton held talks in Saudi Arabia about a plan for a Persian Gulf missile system to counter what she described as potential threats from Iran.
This is while Iran has announced time and again that “deterrence” lies at the heart of its defense doctrine, and that its military might poses no threats to other countries

 গাজাবাসীর প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন অব্যাহত: পৌঁছেছে আরেকটি ত্রাণবহর
***************************
অবরুদ্ধ গাজার অধিবাসীদের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্যের অংশ হিসেবে আরেকটি ত্রাণবহর গাজায় এসে পৌঁছেছে। ২০ নম্বর এই আন্তর্জাতিক ত্রাণবহর মিশর সীমান্ত দিয়ে রাফা ক্রসিং পয়েন্ট অতিক্রম করে গাজায় প্রবেশ করেছে।

গাজার জনগণের জন্য আন্তর্জাতিক ত্রাণবহরকে স্বাগত জানানোর জন্য গঠিত বিশেষ কমিটির সদস্য আব্দুর রহমান মাদহুন বলেছেন, এই ত্রাণবহরে বেশ কিছু ওষুধ ও চিকিতসা সেবার যন্ত্রপাতি রয়েছে। তিনি আরো বলেছেন, এই ত্রাণ বহরের সঙ্গে আগত শান্তিকর্মীরা আজ (শুক্রবার) বায়তুল মোকাদ্দাসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে অনুষ্ঠেয় মিছিলে অংশ নেবে বলে কথা রয়েছে। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে এ ধরনের মিছিল সমাবেশ আরবসহ অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোতেও অনুষ্ঠিত হবে।

উল্লেখ করা যায়, ইহুদিবাদী ইসরাইল ২০০৭ সাল থেকে গাজার ওপর কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। ইসরাইলের এ অবরোধের কারণে গুরুত্বপূর্ণ কোনো পণ্য গাজায় ঢুকতে না পারায় গাজার জনগণের জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে। ইসরাইলের এ আচরণের বিরুদ্ধে বিশ্ববাসী তীব্র ক্ষোভ, ঘৃণা ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। আন্তর্জাতিক সমাজ বিভিন্ন উপায়ে গাজায় ইসরাইলি অবরোধের প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদের প্রতি তাদের সংহতি প্রকাশ করেছে।

এর আগে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো অবরুদ্ধ গাজা অধিবাসীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তাদের জন্য ত্রাণবহর পাঠিয়েছিল। কিন্তু ইসরাইলের কঠোর অবরোধের কারণে কোনো ত্রাণবহরই গাজায় ঢুকতে পারেনি। আন্তর্জাতিক ত্রাণবাহী জাহাজ গাজা উপকূলে ভেড়ার চেষ্টা করলে ইসরাইলি কমান্ডো বাহিনী হামলা চালিয়ে তা বানচাল করে দেয়। এ অবস্থায় মিশর সীমান্তবর্তী একমাত্র রাফা ক্রসিং পয়েন্টের মাধ্যমেই ত্রাণ পাঠানো সম্ভব। ব্যাপক বাধা ও সমস্যা সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা এ পথে ত্রাণ পাঠাচ্ছে।

মিশরের সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারকের সঙ্গে দখলদার ইসরাইলের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। এ কারণে তখন মিশর সীমান্ত দিয়ে গাজায় ত্রাণ পাঠানো সম্ভব ছিল না। কিন্তু গণআন্দোলনের মুখে মুবারক সরকারের পতনের পর ত্রাণ পাঠানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা কিছুটা শিথিল করা হয়। এ অবস্থায় মিশরের বর্তমান সরকার রাফা সীমান্তের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা পুরোপুরি তুলে নিয়ে অবাধে পণ্য সরবরাহের সুযোগ দেবে বলে মিশর ও ফিলিস্তিনসহ সারা বিশ্বের মানুষ আশা করছে।

গাজার ওপর কঠোর অবরোধ আরোপ করে ইসরাইল আসলে ফিলিস্তিনিদেরকে ইসরাইলের আধিপত্যকামী নীতির কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য করার চেষ্টা করছে। বিভিন্ন সাক্ষ্য-প্রমাণে দেখা গেছে, গাজার অধিবাসীদের অব্যাহত প্রতিরোধ এবং তাদের প্রতি আন্তর্জাতিক সমাজের সমর্থনের কারণে ইসরাইল গাজা অবরোধ করে কোনো লক্ষ্যেই পৌঁছাতে পারেনি। ফিলিস্তিনিদের প্রতি আন্তর্জাতিক সমাজের অব্যাহত সমর্থন থেকে বোঝা যায়, বিশ্ববাসী ইসরাইলের দখলদারিত্ব ও অপরাধযজ্ঞকে কখনোই মেনে নিতে পারেনি এবং বিভিন্নভাবে দখলদার এ শক্তির বিরুদ্ধে তারা তাদের প্রতিবাদ জানানো অব্যাহত রেখেছে।

 ইসলামই হল আসল সমস্যা ::

নব্বই এর দশকে আফগান জিহাদ যখন তুঙ্গে, তখন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সন আফগান জিহাদে কি ঘটছে, তার বাস্তব অবস্তা জানার জন্য পাকিস্তানে আসলেন । নিক্সন জিহাদের বিস্ময়কর পরিস্তিতি দেখল, আফগান জাতিকে তাউহীদে দেখল, শুনল তাদের শ্লোগানগুলো, জিহাদই একমাত্র আমাদের পথ, রাশিয়ার মৃত্যু অবধারিত, ইসলাম জিন্দাবাদ । তখন নিক্সন বলল , আমি আফগান শরনার্থি শিবির গুলো দেখতে চাই । নাসেরবাগে
গেল । একজন কুঁজো লোকের সাথে সাক্ষাত হল । করমর্দন করার জন্য তার দিকে হাত বাড়াল । কিন্তু লোকটি তার সাথে করমর্দন করতে হাত বাড়াল না । সাথে যে সব পাকিস্তানী ছিল, তারা বলল চাচা ইনি হলেন নিক্সন , আমেরিকার প্রেসিডেন্ট । কিন্তু তবুও লোকটি তার সাথে হাত মিলাল না । পাকিস্তানীরা আবার তার পরিচয় লোকটির নিকট তুলে ধরলে লোকটি বলল, এ হল নাপাক্-কাফের । আমি তার সাথে করমর্দন করতে চাইনা ।
কি বিস্ময়কর ঘটনা ! যে লোকটি সউদী ত্রাণ সংস্তার সামনে একমাস দাড়িয়ে থেকে একটি তাবু নিয়ে তাতে দারুন কষ্টে জীবন কাটাচ্ছে, তার আত্নমর্যাদাবোধ দেখে নিক্সন দারুন বিস্মিত হল ।
ইতিমধে একজন বায়োঃবৃদ্ধ নিক্সনকে বলল, ফিলিস্তীনে আপনারা কেন মুসলমানদের বিরুদ্ধে ইহুদীদের সাথে যোগ দিচ্ছেন ? অথচ আপনারা তো এই ইহুদী জাতিকে ভালোভাবেই চেনেন ।
তারপর নিক্সন বলল, আমি আফগান সীমান্তে যেতে চাই । সেখানে ঘুরেফিরে বুঝল যে, আসলেই এখানে প্রকৃত জিহাদ হচ্ছে । তারপর সে আমেরিকায় ফিরে গেল । সাংবাদিক সম্মেলন করল ।What is the problem? সমস্যাটা কি? নিক্সন বলল, Islam is the problem ইসলামই হিল আসল সমস্যা ।


তারপর নিক্সন দিক নির্দেশনা দিতে গিয়ে বলল, আমেরিকার উচিত রাশিয়ার সাথে একমত হয়ে যাওয়া, যেন আফগান জিহাদ শেষ হয়ে যায় এবং ইসলামের অগ্রযাত্রা থেমে যায় ।


 এক ফিলিস্তিনি বন্ধু পাঠিয়েছেন —
আমি যখন খুব ছোট্ট ছিলাম , তখন জুম'আর খতিব দুআয় বলতেন – হে আল্লাহ , তুমি বসনিয়া ও ফিলিস্তিনের মুসলমানদের সাহায্য করো !
যখন একটু বড় হলাম , তখন জুম'আর খতিব দুআয় বলতেন – হে আল্লাহ , তুমি বসনিয়া , ফিলিস্তিন ও আফগানিস্তানের মুসলমানদের সাহায্য করো !
যখন আরেকটু বড় হলাম , তখন জুম'আর খতিব দুআয় বলতেন – হে আল্লাহ , তুমি ফিলিস্তিন , চেচনিয়া ও আফগানিস্তানের মুসলমানদের সাহায্য করো !
যখন আরেকটু বড় হলাম , তখন জুম'আর খতিব দুআয় বলতেন – হে আল্লাহ , তুমি ফিলিস্তিন , চেচনিয়া ,সোমালিয়া ও আফগানিস্তানের মুসলমানদের সাহায্য করো !
যখন আরেকটু বড় হলাম , তখন জুম'আর খতিব দুআয় বলতেন – হে আল্লাহ , তুমি ফিলিস্তিন , চেচনিয়া , ইরাক , সোমালিয়া ও আফগানিস্তানের মুসলমানদের সাহায্য করো !
যখন আরেকটু বড় হলাম তখন জুম'আর খতিব দুআয় বলতেন – হে আল্লাহ , তুমি ফিলিস্তিন , চেচনিয়া , বার্মা , সিরিয়া , ইরাক ও আফগানিস্তানের মুসলমানদের সাহায্য করো !
আর আজ তিনি দুআয় বলছেন – হে আল্লাহ , তুমি ফিলিস্তিন , চেচনিয়া , বাংলাদেশ , বার্মা , সোমালিয়া , সিরিয়া , ইরাক ও আফগানিস্তানের মুসলমানদের সাহায্য করো ... এভাবে তিনি আর কতোদিন কত মুসলিমদেশকে যোগ করবেন ...? এর কি কোন শেষ নেই ? কবে একত্রিত হবে বিশ্বের মুসলমান ?



No comments:

Post a Comment